Posts

Showing posts from October, 2020

প্রথমত আমি তোমাকে চাই

  প্রথমত আমি তোমাকে চাই দ্বিতীয়ত আমি তোমাকে চাই তৃতীয়ত আমি তোমাকে চাই শেষ পযর্ন্ত আমি তোমাকে চাই। নিঝুম অন্ধকারে তোমাকে চাই রাত ভোর হলে আমি তোমাকে চাই সকালের কৈশোরে তোমাকে চাই সন্ধের অবকাশে তোমাকে চাই বৈশাখী ঝড়ে আমি তোমাকে চাই আষাঢ়ের মেঘে আমি তোমাকে চাই শ্রাবণে শ্রাবণে আমি তোমাকে চাই অকাল বোধনে আমি তোমাকে চাই। । কবেকার কোলকাতা শহরের পথে পুরনো নতুন মুখ ঘরে ইমারতে অগুনতি মানুষের ক্লান্ত মিছিলে অচেনা ছুটির ছোঁয়া তুমি এনে দিলে । নাগরিক ক্লান্তিতে তোমাকে চাই এক ফোঁটা শান্তিতে তোমাকে চাই বহুদূর হেঁটে এসে তোমাকে চাই এ জীবন ভালবেসে তোমাকে চাই।। চৌরাস্তার মোড়ে,পার্কে,দোকানে শহরে গঞ্জে গ্রামে এখানে ওখানে স্টেশন টারমিনাস ঘাটে বন্দরে অচেনা ড্রইং রুমে,চেনা অন্দরে বালিশ তোশক কাথা পুরনো চাদরে ঠান্ডা শীতের রাতে লেপের আদরে কড়িকাঠি চৌকাঠে মাদুরে পাপোষে হাসি রাগ অভিমান ঝগড়া আপোষে তোমাকে চাই তোমাকে চাই তোমাকে চাই তোমাকে চাই এক কাপ চায়ে আমি তোমাকে চাই ডাইনে ও বায়ে আমি তোমাকে চাই দেখা না দেখায় আমি তোমাকে চাই না বলা কথায় আমি তোমাকে চাই।। শীর্ষেন্দুর কোন নতুন নভেলে হঠাৎ পড়তে বসা আবোল তাবোলে অবোধ্য কবিতায়, ঠুং

এ তুমি কেমন তুমি চোখের তারায় আয়না ধর ?

এ তুমি কেমন তুমি চোখের তারায় আয়না ধর ? এ কেমন কান্না তুমি আমায় যখন আদর কর ?   জন্মের আগেও জন্ম পরেও জন্ম তুমিই এমন - সুরেরও গভীর সুরে পদাবলীর ধরন যেমন । কথা নয় নিরবতায় সজলতার আঁকর ধর এ কেমন কান্না তুমি আমায় যখন আদর কর ?   এসেছি আগেও আমি যখন তুমি পদ্মাবতী কবেকার পুঁথির শোলক তোমার মতই অশ্রুমতি।   অশ্রুর একটি ফোঁটায় জন্ম আমার আমার মরণ ! নীরবে জাতিস্মরের গল্পবলা তোমার ধরন - ঝরেছ বৃষ্টি হয়ে আগেও তুমি আবার ঝর- এ কেমন কান্না তুমি আমায় যখন আদর কর ?   কথা ও সুরঃ কবীর সুমন।